Mostafizur Rahman is a professional content writer at CrawlText, specializing in SEO articles, blog posts, and web copy that drive engagement and conversions. With experience crafting clear, audience-focused content for almost all the niches, he delivers well-researched, optimized pieces on deadline. He combines editorial rigor with keyword strategy to boost traffic, authority, and reader retention across blogs, platforms, and newsletters.
আপনি যদি বিকাশ অ্যাকাউন্ট খুলতে চান কিন্তু পদ্ধতিটা না জানেন, তাহলে এই লেখাটি সম্পূর্ণ আপনার জন্য। এখানে ধাপে ধাপে আলোচনা করা হলো- কীভাবে বিকাশ একাউন্ট খোলা যায়, কী কী প্রয়োজন, কোন ভুলগুলো এড়ানো উচিত এবং অ্যাকাউন্ট খোলার পর কীভাবে ব্যবহার করবেন।
বর্তমান যুগ হলো ডিজিটাল লেনদেনের যুগ। নগদ টাকার বদলে এখন সবাই মোবাইলের মাধ্যমে টাকা পাঠানো, বিল পরিশোধ, বা কেনাকাটা করতে পছন্দ করে।
বাংলাদেশে মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস (MFS) হিসেবে সবচেয়ে জনপ্রিয় নাম হলো বিকাশ (bKash)। প্রতিদিন লাখ লাখ মানুষ এই সেবার মাধ্যমে নিরাপদ ও সহজে লেনদেন করে থাকে।
বিকাশ কী এবং কেন দরকার?
বিকাশ হলো একটি মোবাইল ফাইন্যান্সিয়াল সার্ভিস, যার মাধ্যমে মোবাইল ফোন ব্যবহার করে টাকা পাঠানো, উত্তোলন, বিল পরিশোধ, অনলাইন কেনাকাটা, মোবাইল রিচার্জ, এমনকি ব্যাংক লেনদেনও করা যায়। বর্তমানে বাংলাদেশের প্রায় প্রতিটি জেলা, উপজেলা, এমনকি গ্রামেও বিকাশের এজেন্ট রয়েছে।
বিকাশ ব্যবহারের সুবিধাসমূহ:
- সহজে টাকা পাঠানো ও গ্রহণ করা যায়
- নিরাপদ ও দ্রুত লেনদেন ব্যবস্থা
- ২৪ ঘণ্টা সার্ভিস
- ব্যাংক ছাড়াই লেনদেনের সুযোগ
- বিভিন্ন পেমেন্ট ও বিল পে করার সুবিধা
বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য যা লাগবে
বিকাশ একাউন্ট খোলার জন্য কিছু মৌলিক জিনিস প্রয়োজন।
নিচে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করা হলো:
প্রয়োজনীয় তথ্য বিবরণ মোবাইল ফোন ও সক্রিয় নম্বর যেই নম্বর দিয়ে একাউন্ট খুলবেন সেটি অবশ্যই আপনার নামে রেজিস্টার্ড হতে হবে।
জাতীয় পরিচয়পত্র (NID) পরিচয় নিশ্চিত করতে NID কার্ডের উভয় পাশের ছবি প্রয়োজন।
মুখের ছবি (Face Verification) নিরাপত্তা নিশ্চিত করার জন্য নিজের মুখের লাইভ ছবি দিতে হয়।
ব্যক্তিগত তথ্য নাম, জন্মতারিখ, ঠিকানা, পেশা ইত্যাদি দিতে হবে। ৫ সংখ্যার PIN কোড লেনদেনের নিরাপত্তার জন্য ব্যক্তিগত গোপন কোড সেট করতে হয়।
বিকাশ একাউন্ট খোলার দুইটি পদ্ধতি
বিকাশ একাউন্ট খোলার দুটি জনপ্রিয় উপায় আছে:
- বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে (অনলাইন রেজিস্ট্রেশন)
- বিকাশ এজেন্ট পয়েন্ট থেকে (অফলাইন রেজিস্ট্রেশন)
দুটি পদ্ধতিই নিচে বিস্তারিতভাবে বর্ণনা করা হলো।
পদ্ধতি ১: বিকাশ অ্যাপের মাধ্যমে একাউন্ট খোলা
এই পদ্ধতিতে আপনি ঘরে বসেই মাত্র কয়েক মিনিটে বিকাশ একাউন্ট খুলতে পারবেন। ধাপগুলো হলো:
ধাপ ১: বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করুন
আপনার স্মার্টফোনে Google Play Store অথবা Apple App Store থেকে “bKash” অ্যাপটি ডাউনলোড ও ইনস্টল করুন।
ধাপ ২: রেজিস্ট্রেশন শুরু করুন
অ্যাপ খুলে “একাউন্ট খুলুন” বা “Register” অপশনটি নির্বাচন করুন। এখন আপনার মোবাইল নম্বর দিন এবং পরবর্তী ধাপে যান।
ধাপ ৩: জাতীয় পরিচয়পত্রের তথ্য দিন
এখানে আপনার NID নির্বাচন করে উভয় পাশের ছবি তুলুন। ছবি স্পষ্ট হতে হবে, যেন নাম, জন্ম তারিখ, NID নম্বর ইত্যাদি পরিষ্কারভাবে দেখা যায়।
ধাপ ৪: মুখের ছবি দিন (Face Verification)
পরিচয় নিশ্চিত করতে নিজের মুখের একটি লাইভ সেলফি তুলতে হবে। এই ধাপটি বিকাশের নিরাপত্তা যাচাইয়ের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ধাপ ৫: ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করুন
এখন আপনার পূর্ণ নাম, জন্ম তারিখ, ঠিকানা, পেশা, এবং অন্যান্য প্রয়োজনীয় তথ্য দিন।
ধাপ ৬: যাচাই ও নিশ্চিতকরণ
সব তথ্য ঠিকভাবে দেওয়া হলে বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার তথ্য যাচাই করবে। সাধারণত ২৪ থেকে ৪৮ ঘণ্টার মধ্যে অ্যাকাউন্টটি সক্রিয় হয়ে যায়।
ধাপ ৭: PIN সেট করুন
যাচাই সম্পন্ন হলে বিকাশ থেকে কনফার্মেশন SMS পাবেন। এরপর ৫ সংখ্যার একটি গোপন PIN কোড তৈরি করুন এবং সেটি মনে রাখুন। এই PIN ব্যবহার করেই সব লেনদেন করতে হবে।
পদ্ধতি ২: বিকাশ এজেন্ট পয়েন্ট থেকে একাউন্ট খোলা
যদি আপনার কাছে স্মার্টফোন না থাকে বা নিজে করতে না চান, তাহলে কাছাকাছি বিকাশ এজেন্টের কাছে গিয়ে একাউন্ট খুলতে পারেন।
ধাপ ১: নিকটস্থ বিকাশ এজেন্টের কাছে যান
আপনার মোবাইল ফোন, SIM কার্ড, NID কার্ডের ফটোকপি এবং একটি পাসপোর্ট সাইজ ছবি নিয়ে যান।
ধাপ ২: ফর্ম পূরণ ও যাচাই
এজেন্ট আপনার মোবাইল নম্বর নেবে এবং একটি রেজিস্ট্রেশন ফর্ম পূরণ করবে। সেখানে আপনার নাম, ঠিকানা, জন্মতারিখ ইত্যাদি তথ্য লিখে দিতে হবে।
ধাপ ৩: আঙ্গুলের ছাপ ও ছবি তোলা
পরিচয় নিশ্চিত করতে NID কার্ড যাচাইয়ের পাশাপাশি আঙ্গুলের ছাপ নেওয়া হয় এবং ছবি তোলা হয়।
ধাপ ৪: কনফার্মেশন SMS
সব তথ্য সঠিকভাবে যাচাই শেষে বিকাশ থেকে কনফার্মেশন SMS পাঠানো হবে। SMS পাওয়ার পর *247# ডায়াল করে PIN সেট করতে হবে।
বিকাশ স্টুডেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম(১৪-১৮ বছর বয়সীদের জন্য)
১৪ থেকে ১৮ বছর বয়সের শিক্ষার্থীদের জন্য বিকাশ বিশেষ “স্টুডেন্ট একাউন্ট” সুবিধা চালু করেছে। এই একাউন্টে জাতীয় পরিচয়পত্র না থাকলেও জন্ম সনদ দিয়েই একাউন্ট খোলা যায়।
শর্তাবলী ও সুবিধা:
- জন্ম সনদের স্ক্যান কপি বা ছবি দিতে হবে।
- অভিভাবকের NID কার্ডের কপি ও ফোন নম্বর প্রয়োজন হতে পারে।
- নির্দিষ্ট লেনদেন সীমা নির্ধারিত থাকে।
- মোবাইল রিচার্জ, বিল পরিশোধ, অনলাইন পেমেন্ট ইত্যাদি করা যায়।
- প্রায়ই নতুন একাউন্টে ওয়েলকাম বোনাস বা ক্যাশব্যাক দেওয়া হয়।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার নিয়ম (Step by Step)
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলা একটি সহজ প্রক্রিয়া, যা ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য বা সেবার জন্য মোবাইল মাধ্যমে গ্রহণযোগ্য পেমেন্ট সুবিধা নিশ্চিত করতে ব্যবহার করেন।
বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য নিম্নলিখিত ধাপগুলি অনুসরণ করতে হয়:
ধাপ ১: বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাপ বা ওয়েবসাইটে যাওয়া
আপনি প্রথমে বিকাশের অফিসিয়াল মার্চেন্ট প্ল্যাটফর্মে যেতে হবে। আপনি মোবাইল থেকে “bKash Merchant App” ডাউনলোড করতে পারেন অথবা bKash Merchant Website ভিজিট করতে পারেন।
ধাপ ২: সাইন আপ বা রেজিস্ট্রেশন শুরু করা
মার্চেন্ট একাউন্ট খুলতে গেলে নতুন অ্যাকাউন্টের জন্য “Register” বা “Sign Up” বাটনে ক্লিক করুন।
ধাপ ৩: ব্যক্তিগত তথ্য প্রদান করা
রেজিস্ট্রেশনের সময় আপনাকে কিছু ব্যক্তিগত তথ্য দিতে হবে:
- নাম এবং ব্যবসার নাম
- মোবাইল নম্বর
- ইমেইল ঠিকানা
- ঠিকানা এবং জেলা
ধাপ ৪: ব্যবসার তথ্য প্রদান করা
বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট মূলত ব্যবসার জন্য। তাই আপনাকে আপনার ব্যবসার তথ্য দিতে হবে:
- ব্যবসার ধরণ (স্টোর, অনলাইন ব্যবসা ইত্যাদি)
- ব্যবসার ঠিকানা
- টিন/বাণিজ্যিক লাইসেন্স নম্বর (যদি থাকে)
ধাপ ৫: প্রয়োজনীয় ডকুমেন্ট আপলোড করা
নিম্নলিখিত ডকুমেন্ট স্ক্যান করে আপলোড করতে হবে:
- ন্যাশনাল আইডি কার্ড (NID)
- ব্যবসার লাইসেন্স বা প্রমাণপত্র
- ব্যাংক একাউন্ট তথ্য (ব্যাংক হিসাবের কপি)
ধাপ ৬: শর্তাবলী এবং নীতি মেনে নেওয়া
বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করার আগে তাদের Terms & Conditions পড়ে সম্মত হতে হবে।
ধাপ ৭: যাচাই প্রক্রিয়া
সব তথ্য ও ডকুমেন্ট জমা দেওয়ার পরে বিকাশ কর্তৃপক্ষ আপনার অ্যাকাউন্ট যাচাই করবে। সাধারণত ১-৩ কর্মদিবসের মধ্যে যাচাই সম্পন্ন হয়।
ধাপ ৮: অ্যাকাউন্ট সক্রিয় করা এবং লগইন
যাচাই সম্পন্ন হলে আপনি আপনার বিকাশ মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে লগইন করতে পারবেন। এরপর আপনি পেমেন্ট রিসিভ, ইনভয়েস তৈরি এবং লেনদেনের হিসাব দেখতে পারবেন।
বিঃদ্রঃ
- ব্যবসার ধরণ অনুযায়ী কিছু অতিরিক্ত ডকুমেন্ট প্রয়োজন হতে পারে।
- নিশ্চিত করুন যে আপনার NID এবং ব্যাংক একাউন্ট তথ্য সঠিক।
- বিকাশ মার্চেন্ট একাউন্ট খোলার জন্য আপনাকে ১৮ বছরের বেশি বয়সী হতে হবে।
বিকাশ একাউন্ট খোলার সময় যেসব ভুল এড়াতে হবে
বিকাশ একাউন্ট খোলা সহজ হলেও কিছু সাধারণ ভুল অনেকেই করে থাকেন, যা ভবিষ্যতে সমস্যার কারণ হতে পারে।
নিচে কিছু গুরুত্বপূর্ণ সতর্কতা উল্লেখ করা হলো:
- অচেনা এজেন্টের মাধ্যমে একাউন্ট খুলবেন না শুধুমাত্র অনুমোদিত বিকাশ এজেন্টের কাছ থেকে রেজিস্ট্রেশন করান।
- PIN কখনো কাউকে বলবেন না বিকাশ কোনো পরিস্থিতিতেই আপনার PIN বা OTP জানতে চায় না। কেউ চাইলে বুঝবেন প্রতারণা।
- ভুল তথ্য দেবেন না আপনার NID-এর তথ্যের সঙ্গে নাম, জন্ম তারিখ ও ঠিকানা মিলিয়ে দিন। ভুল তথ্য দিলে একাউন্ট স্থগিত হতে পারে।
- মোবাইল হারিয়ে গেলে দ্রুত ব্যবস্থা নিন যদি আপনার ফোন হারিয়ে যায়, সাথে সাথে বিকাশ হেল্পলাইন (16247)-এ যোগাযোগ করে একাউন্টটি সাময়িকভাবে বন্ধ করুন।
- ফিশিং মেসেজে প্রতারিত হবেন না “আপনার একাউন্ট লটারি জিতেছে” বা “PIN দিন, বোনাস পাবেন” এমন SMS-এ বিশ্বাস করবেন না।
বিকাশ একাউন্ট খোলার পর যা করতে পারবেন
অ্যাকাউন্ট খোলার পর আপনি বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আর্থিক কাজ করতে পারবেন।
নিচে কিছু উল্লেখযোগ্য সেবা দেওয়া হলো:
- টাকা পাঠানো (Send Money): বিকাশ থেকে বিকাশ বা ব্যাংকে টাকা পাঠানো যায়।
- ক্যাশ আউট (Cash Out): বিকাশ এজেন্ট বা ATM থেকে সহজে টাকা তোলা যায়।
- বিল পরিশোধ (Bill Pay): বিদ্যুৎ, গ্যাস, পানি, ইন্টারনেট বিল ইত্যাদি পরিশোধ করা যায়।
- মোবাইল রিচার্জ: যেকোনো অপারেটরের মোবাইল রিচার্জ করা সম্ভব।
- পেমেন্ট (Payment): দোকান বা অনলাইন শপে QR কোড স্ক্যান করে সরাসরি পেমেন্ট করা যায়।
- সেভিংস ও লোন সুবিধা: বিকাশে এখন সঞ্চয় ও ক্ষুদ্র ঋণের সুবিধাও পাওয়া যায়।
বিকাশের নতুন আপডেট ও নীতিমালা (২০২৫)
২০২৫ সালে বিকাশে কিছু নতুন নীতিমালা ও ফিচার যোগ হয়েছে যা জানা জরুরি:
- অনলাইন রেজিস্ট্রেশনের ক্ষেত্রে এখন সম্পূর্ণ ডিজিটাল প্রক্রিয়া চালু হয়েছে, কোনো এজেন্টে যেতে হয় না।
- স্টুডেন্ট একাউন্টে জন্ম সনদ ব্যবহার করা যাচ্ছে।
- লেনদেন সীমা (transaction limit) কিছুটা পরিবর্তন হয়েছে; প্রতিদিন সর্বোচ্চ সীমা অ্যাপের মধ্যে দেখা যায়।
- বিকাশ এখন পার্সোনাল রিটেইল একাউন্টও চালু করেছে, যারা ছোট ব্যবসা পরিচালনা করেন তাদের জন্য এটি বিশেষ সুবিধা।
উদাহরণসহ বোঝানো
ধরা যাক আপনি নিজেই বিকাশ একাউন্ট খুলতে চান-
- আপনার হাতে একটি স্মার্টফোন ও সক্রিয় SIM আছে।
- বিকাশ অ্যাপ ডাউনলোড করে “রেজিস্টার” ক্লিক করুন।
- NID কার্ডের উভয় পাশের ছবি তুলুন।
- নিজের মুখের ছবি দিন।
- ব্যক্তিগত তথ্য পূরণ করুন।
- বিকাশ যাচাই শেষে কনফার্মেশন SMS পাঠাবে।
- এখন PIN সেট করুন এবং অ্যাকাউন্ট ব্যবহার শুরু করুন।
এভাবে মাত্র কয়েক মিনিটেই আপনার বিকাশ একাউন্ট তৈরি হয়ে যাবে।
বিকাশ একাউন্টের নিরাপত্তা টিপস
- PIN গোপন রাখুন, কোথাও লিখে রাখবেন না।
- অপরিচিত কল বা SMS-এ PIN বা OTP দেবেন না।
- প্রতি ৩–৬ মাসে PIN পরিবর্তন করুন।
- বিকাশ অ্যাপ ব্যবহার শেষে “Log Out” করুন।
- যদি কেউ ভুল করে টাকা পাঠায়, বিকাশ হেল্পলাইনে জানানোর আগে টাকা ফেরত পাঠাবেন না।
বিকাশ একাউন্ট খোলার সুবিধা সংক্ষেপে
- ব্যাংকে না গিয়েই আর্থিক লেনদেনের সুযোগ
- দ্রুত ও সহজ মোবাইল ট্রান্সফার
- সারা দেশে লাখো এজেন্ট নেটওয়ার্ক
- শিক্ষার্থী ও ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ সেবা
- অনলাইন কেনাকাটা, রিচার্জ ও বিল পেমেন্টে সর্বোচ্চ সুবিধা
FAQs
বিকাশ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করে সেই NID কার্ড দিয়ে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা যাবে কি?
হ্যাঁ, বিকাশ অ্যাকাউন্ট বন্ধ করার পরে সেই NID কার্ড ব্যবহার করে নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা সম্ভব।
উপসংহার
ডিজিটাল বাংলাদেশের যুগে বিকাশ শুধু একটি মোবাইল ফিন্যান্সিয়াল সার্ভিস নয়, বরং একটি জীবনযাত্রার অংশ। খুব সহজ কয়েকটি ধাপ অনুসরণ করলেই আপনি নিজের বিকাশ একাউন্ট খুলে নিতে পারেন।
শুধু মনে রাখবেন- সঠিক তথ্য ব্যবহার করুন, PIN গোপন রাখুন এবং সব সময় অফিসিয়াল বিকাশ অ্যাপ বা এজেন্টের মাধ্যমেই কাজ করুন।

Mostafizur Rahman is a professional content writer at CrawlText, specializing in SEO articles, blog posts, and web copy that drive engagement and conversions. With experience crafting clear, audience-focused content for almost all the niches, he delivers well-researched, optimized pieces on deadline. He combines editorial rigor with keyword strategy to boost traffic, authority, and reader retention across blogs, platforms, and newsletters.
