নাসরিন আক্তার এর কবিতা
কোন এক বীরাঙ্গনার আর্তনাদ আকাশ ছিল ঘুমন্ত পরীর ডানায় ঢাকা অন্ধকারে মেঘের ঠোঁটে ঠোঁট রেখে হিম হয়েছিল বাতাস। আর আমি […]
কোন এক বীরাঙ্গনার আর্তনাদ আকাশ ছিল ঘুমন্ত পরীর ডানায় ঢাকা অন্ধকারে মেঘের ঠোঁটে ঠোঁট রেখে হিম হয়েছিল বাতাস। আর আমি […]
দ্রুত খোলস বদলে ফেলে সময়। একদিন সকল মুখোশ অবারিত হয়। তারপরও বলতে হয়, মানুষ জানে হাজার রকম বায়না, সব চেনা
প্রভূর খেলা মহাবিশ্বের মহাপ্রভু মহাবিশ্ব করে সৃজন আরশ কুরসিতে বসে করছেন খেলা। খেলার সামগ্রী সৃজিলেন জলে-স্থলে কতপ্রাণী দিনরাত করে বিচরণ।
অত:পর মানবকূলে ফিরে আসা নিটোল জলে পদ্ম ফোটা দীঘির মৌনতা কুঞ্জকানন সুরভিত হাস্নাহেনায় সুরঞ্জিত অত:পর! শুভ্রতার প্রাণান্তকর প্রচেষ্টায় পৃথিবীর বুকে
একটা আওয়াজ হবেই আমি দৃঢ় বিশ্বাস করি জীবন পুকুরে পড়বে যখন এসে মৃত্যুর ঢিল মাছেদের ঝাঁকে অকস্মাৎ ঢিলে ঝুম আওয়াজের মতো একটা
নীলাভ স্বরযন্ত্র ও আদিম জানালার শুক্রাণু সমগ্ৰ আমাদের স্বরযন্ত্রের কাছে ১১ জন পরীক্ষিত পুরুষ মুক্ত উপবৃত্ত নিয়ে বসে আছেন মৃত
শঙ্খিনী শঙ্খিনী তুমি মুদ্রা চেনো সাপুড়ে চেনো না কোন মুদ্রায় কোন হস্ত হালে ইস্তেমাল হয় তাও তুমি জানো না মিছে